ঘূর্ণিঝড় সৃষ্টির বিভিন্ন পর্যায় রয়েছে। সমুদ্রের কোন স্থানে বাতাসের চাপ, বায়ু প্রবাহের দিক ও বায়ুপ্রবাহের ঘূর্ণনের মান ও আকৃতি, ঘণ্টায় বায়ু কত কিলোমিটার বেগে প্রবাহিত হচ্ছে তার উপর নির্ভর করে ঘূর্ণিঝড়কে বিভিন্ন নামকরণ করা হয়ে থাকে যা নিম্নরূপ:
1. Low pressure area (L;<17 knots),
2. Depression (D; 17–27 knots),
3. Deep depression (DD; 28–33 knots), cyclonic
4. Storm (CS; 34–47 knots),
5. Severe cyclonic storm (SCS; 48–63 knots),
6. Very severe cyclonic storm (VSCS; 64–89 knots),
7. Extremely severe cyclonic storm (ESCS; 90–119 knots) and
8. Super cyclonic storm (SupCS; ≥120 knots).
আটলান্টিক মহাসাগরে সৃষ্ট ঝড়কে হ্যারিকেন বলে; প্রশান্ত মহাসাগরে সৃষ্ট ঝড়কে টাইফুন বলে, ও ভারত মহাসাগরে সৃষ্ট ঝড়কে সাইক্লোন বলে। নামে ভিন্নতা থাকলেও ঝড় সৃষ্টির ভৌত কৌশলগুলো সকল ক্ষেত্রে একই। তবে ঝড়ের নামকরণ বা শ্রেণীকরণে কিছুটা ভিন্নতা রয়েছে।
বিশেষ করে বাতাসের সর্বোচ্চ গতিবেগ একটি নির্দিষ্ট শ্রেণির ঝড়ের জন্য আটলান্টিক মহাসাগরে কিছুটা বেশি ভারত মহাসাগর অপেক্ষা। নিচে একটি ছবি যোগ করা হলও আটলান্টিক মহাসাগরে সৃষ্ট ঝড় এর বিভিন্ন শ্রেণির। বঙ্গোপসাগরের ক্ষেত্রে এমন কোন ছবি পেলাম না। তবে আমি চেষ্টা করবো আগামী কাল বঙ্গোপসাগরের ক্ষেত্রে এমন একটি ছবি তৈরি করতে।
ছবি কৃতজ্ঞতা: কানাডিয়ান আবহাওয়া অধিদপ্তর