Insomnia কি?
আমাদের মধ্যে এমন অনেক লোক আছে যারা রাতের পর রাত জেগে থাকে, ঘুমানোর জন্য চেষ্টা করলেও তাদের ঘুম আসে না। আবার ঘুমানোর জন্য চেষ্টা করলেও একটু পরেই জেগে যায়। শত চেষ্টার পরও তারা আর ঘুমাতে পারে না। অনেকেই আছে যারা এটাকে খুব সাধারণ ব্যাপার মনে করে গুরুত্ব দেন না।
cheap wig
wig store
wigs on sale
wig stores
best wigs on amazon
wigs for black women
cheap wigs near me
best wigs online
best wigs
human hair wigs
best wigs for white women
best wigs
best wig outlet
cheap human hair lace front wigs
cheap human hair wigs
best wigs for black women
Full Lace Wigs
wigs for sale
wigs for sale
best wig outlet
cheap wigs
Lace Front Wigs
best wig outlet
human hair wigs
best wig outlet
wig outlet
cheap human hair lace front wigs
glueless wigs human hair
wigs sale
wig shop
colored lace front wigs
wig shop
best human hair wigs online
wigs on sale
wholesale wigs
real hair wigs near me
cheap wigs
black human hair wigs
best wigs for white women
wigs for sale online
best wigs
কিন্তু সারা দিনের কাজকর্ম শেষে শরীর ও মস্তিষ্কের বিশ্রাম দরকার হয়। ঘুমের এ সমস্যা নিয়মিত চলতে থাকলে মানুষ ক্রমশ দূর্বল হয়ে পরে ফলে বিভিন্ন শারীরিক সমস্যার সম্মুখীন হয়। মেডিকেল ভাষায় একে বলা হয় Insomnia।
এখন আমাদের প্রশ্ন জাগতে পারে তাহলে আমরা প্রতিদিন কতটুকু ঘুমাব??
একজন সুস্থ সবল প্রাপ্তবয়স্ক মানুষের প্রতিদিন কমপক্ষে ৭-৮ ঘণ্টা ঘুমানো প্রয়োজন।
কাজের চাপ বা ব্যস্ততা খুব বেশি থাকলেও প্রতিদিন কমপক্ষে ৫-৬ ঘণ্টা ঘুমানো উচিত। কম ঘুমালে বা ঘুম কম হলে স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতির কারণ হয়।
Insomnia হওয়ার কারণ কি?
insomnia হওয়ার মূল কারন অতিরিক্ত দুশ্চিন্তা। ফোনে কথা বলা, ইন্টারনেট ব্রাউজিং, পড়াশোনা,রাত জেগে অতিরিক্ত গেম খেলা/গান শুনা ইত্যাদি কারণে ঘুমে দেরি হয় এবং পরে সঠিক সময়ে ঘুম আসে না।
এ ছাড়াও অবসাদ, টেনশন, দুঃস্বপ্ন ইত্যাদি ঘুমের ব্যাঘাত ঘটায়। অতিরিক্ত চা, কফি এমনকি নিয়মিত অ্যালকোহল গ্রহণ করলে ঘুমের সমস্যা হয়।
ধূমপান বা মাদকদ্রব্য গ্রহণ এবং যাদের নিয়মিত এক স্থান থেকে অন্য স্থানে ভ্রমণ করতে হয়, তাদের ঘুমের সমস্যা হতে পারে।
High pressure এবং কিছু কিছু রোগের কারণে ইনসমনিয়া হয়। কাজের সময় একদিন দিনে আবার অন্যদিন রাতে। এ রকম হলে ঘুমের সমস্যা হয়।
ঘুম ঠিকমতো না হলে আমাদের কি কি সমস্যা হতে পারে?
সঠিকভাবে ঘুম না হলে আমাদের অনেক সমস্যা হতে পারে। যেমন রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যাওয়া, রক্তচাপ বেড়ে যাওয়া, হৃদরোগ, স্ট্রোকের ঝুঁকি বেড়ে যাওয়া, মাথা ব্যথা, কোমর ব্যথা ইত্যাদি।
ক্যানসার হওয়ার আশঙ্কা বেড়ে যায়। ওজন বৃদ্ধি পাওয়া। দুশ্চিন্তা বৃদ্ধি পায় এবং মেজাজ খিটখিটে থাকে। কাজের ওপর থেকে মনোযোগ নষ্ট হয়ে যেতে পারে।
insomnia এর লক্ষণ কি কি?
ঘুম দেরিতে আসা, হালকা ঘুম হওয়া এমনকি বারবার ঘুম ভেঙে যাওয়া। অনেক ক্ষেত্রে দুই-তিন রাত ঘুমাতে না পারা।
পড়াশোনা ও অন্য কাজে মনোযোগের অভাব। মেজাজ খিটখিটে থাকা। মাঝেমধ্যেই মাথা ব্যথা হওয়া। অল্প কারণেই রেগে যাওয়া। সামান্য পরিশ্রমেই ক্লান্তিবোধ করা।
সবার মনে একটা প্রশ্ন আসতে পারে তাহলে এর চিকিৎসা কি?
ঘুমের সমস্যা নিয়মিত হতে থাকলে দেরি না করে দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে। আপনার কী কী সমস্যা আছে, কেন ঘুম হচ্ছে না ইত্যাদি বিষয়ে চিকিৎসককে বলতে হবে। যাতে সমস্যার সমাধান করতে পারেন।
চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া ঘুমের ওষুধ খাওয়া ঠিক না। কারণ ওষুধ দিয়ে লক্ষণটা কমানো গেলেও আসল কারণ দূর করা যায় না। দীর্ঘদিন ঘুমের ওষুধ খেলে এক ধরনের অভ্যাসে পরিণত হয়।
অনেক সময় ওষুধ খাওয়ার পরও কাজ করে না। সাধারণত রোগের ইতিহাসের ওপর ডাক্তাররা ঘুমের ওষুধ এবং এর পরিমাণ নির্ধারণ করে থাকেন।
তবে যেকোনো ওষুধ খাওয়ার পূর্বে অবশ্যই চিকিৎসকের সঙ্গে পরামর্শ করে নিতে হবে। তা না হলে জটিল সমস্যার সম্মুখীন হওয়ার কারন হতে পরে।
পোস্টটি কেমন লাগলো কমেন্টে তা অবশ্যই জানাবেন।
বিজ্ঞানচর্চার সাথেই থাকুন। ধন্যবাদ ❤