ভাইরাস, ভাইরাস, ভাইরাস ! তারপর করোনা ভাইরাস । আজ শুধু ভাইরাস নিয়ে কথা । ভাইরাসের গল্প ।
আজকের পৃথিবীতে পড়তে জানে, কম্পিউটার কিংবা মোবাইল ফোন ব্যবহার করতে জানে, এমন কেউ চারটি শব্দ মুখে মুখে অহরহ বলে, প্রতিনিয়ত শুনে ।
ভাইরাস
করোনা ভাইরাস
কম্পিউটার ভাইরাস
ভাইরাল
পুরো গল্পের মূল চরিত্র ভাইরাস ।
ভাইরাস কি তাহলে ? ভাইরাস কি কোষ ? উত্তর : না ! ভাইরাস জীবিত ? সেটাতেও উত্তর : না ! কি অদ্ভুত কথা !
ভাইরাস একটি সাবমাইক্রোস্কোপিক কিছু, যা নিজ থেকে আরেকটি ভাইরাসের জন্ম দিতে পারে না । যে নিজের থেকে আরেকটি নিজেকে জন্ম দিতে পারে না, সে কি করে জীবিত থাকে তাহলে ?
ভাইরাস শুধুমাত্র জীবিত কোনো প্রাণী অথবা গাছ পালার দেহের মধ্যে ঢুকে সংখ্যা বৃদ্ধি করতে পারে । তাই ভাইরাসকে জীবিত এবং মৃতের মাঝামাঝি একটা কিছু ধরা হয় ।
সাবমাইক্রোস্কোপিক মানে যা নরমাল মাইক্রোস্কোপ দিয়ে দেখা যায় না, ভাইরাসকে দেখতে তাই বিশেষ ধরনের শক্তিশালী ইলেক্ট্রন মাইক্রোস্কোপ দিয়ে দেখতে হয় ।
Ernst Ruska নামের একজন পদার্থবিদ এবং Max Knoll নামের একজন ইলেক্ট্রনিক ইঞ্জিনিয়ার, দু’জন মিলে ১৯৩১ সালে বার্লিন ইউনিভার্সিটিতে প্রথম ইলেট্রন মাইক্রোস্কোপ তৈরী করেন ।
বর্তমানে একটি ভালো ইলেক্ট্রন মাইক্রোস্কোপের দাম পড়ে ১ মিলিয়ন ডলার । বিখ্যাত জার্মান কোম্পানি Carl Zeiss পৃথিবীর সেরা সেরা ইলেক্ট্রন মাইক্রোস্কোপ বানায় ।
অনেকের দামি চশমাতে এই কার্ল জেসিসের গ্লাসেস থাকে ।
তাহলে কি ১৯৩১ সালের আগে ভাইরাস ছিল না ? ভাইরাস দেখা যেত না ?
ভাইরাস আবিষ্কারের গল্পটি বেশ মজার ।
কুকুরে কামড়ালে একটি রোগ হয়, তাকে বাংলায় বলে জলাতঙ্ক । ইংরেজিতে Rabies । এটি হয় Lyssavirus নামের একটি ভাইরাসের কারণে ।
আঠারো শতকের দিকে ইউরোপে এই রোগ খুব বেশি হতো । ফ্রেঞ্চ অণুবিজ্ঞানী লুই পাস্তুর রেবিসের কারণ খুঁজতে গিয়ে দেখতে পেলেন – ব্যাকটেরিয়া থেকেও ছোট একধরনের কিছু থেকে এই রোগ হয়, কিন্তু নরমাল মাইক্রোস্কোপ দিয়ে সেই কিছু ভালো করে দেখা যায় না ।
আমরা সবাই জানি যে – পনেরো শতকের শেষের দিকে Hans এবং Zacharias নামের দুজন ডাচ ব্যক্তি, যারা মূলত চশমা বানাতো, সম্পর্কে বাবা এবং পুত্র মিলে সর্ব প্রথম মাইক্রোস্কোপ তৈরী করেন ।
পাস্তুরের সেই না দেখতে পাওয়া কিছুকে বের করতে ১৮৮৪ সালে আরেক ফ্রেঞ্চ বিজ্ঞানী চেম্বারল্যান্ড একটি ফিল্টার তৈরী করেন, যার মধ্যে কিছু রাখলে ব্যাকটেরিয়ার চেয়ে ছোট কিছু কেবল যেতে পারবে ।
এমন করে ব্যাকটেরিয়া থেকে ছোট কিছুকে পৃথক করার কিছুদিন পর রাশিয়ান বিজ্ঞানী Ivanovsky তামাক গাছের পাতা একটি রোগে আক্রান্ত হলে তার কারণ খুঁজতে গিয়ে চেম্বারল্যান্ডের ফিল্টার দিয়ে নিশ্চিত হলেন – ব্যাকটেরিয়ার চেয়ে ছোট কিছুর কারণে এই রোগ হচ্ছে ।
১৮৯৮ সালে আরেক ডাচ অণুবিজ্ঞানী Beijerinck পরীক্ষা করে নিশ্চিত হন যে ব্যাকটেটিয়ার চেয়ে ছোট একধরনের জীবাণু এই তামাক পাতার মড়কের কারণ । নাম দেন ভাইরাস !
গাছপালায় প্রথম ভাইরাস আবিষ্কার হলেও মানুষের শরীরে সর্ব প্রথম ভাইরাস বের করেন কিউবান ডাক্তার Carlos Finlay ।
পরবর্তীতে বিংশ শতকের শুরুতে ১৯০১ সালে ওয়াল্টার রিড সেটা নিশ্চিত করেন । সেটা ছিল Yellow Fever virus !
যেদিন থেকে প্রাণের শুরু পৃথিবীতে, বলা হয় তার কাছাকাছি সময় থেকেই ভাইরাসের জন্ম । ইতিহাসটি জটিল, এখনো গবেষণায় ।
পৃথিবীতে প্রাণ আছে এমন কোন জিনিসটি সবচেয়ে বেশি ? প্রাণের সংখ্যার দিক থেকে এই ভাইরাস সংখ্যায় পৃথিবীতে সবচেয়ে বেশি ।
শুধু তাই নয় . ইউনিভার্সে যতগুলো ষ্টার আছে, বলা হয় – পৃথিবীতে ভাইরাসের সংখ্যা তার চেয়ে বেশি । ভাইরাসের সংখ্যাটি ধরা হয় এ ভাবে : ১০ এর পরে ৩১ টি শূন্য দিলে যা হয় !
আর ইউনিভার্সে গ্যালাক্সী গুলোতে যত তারা আছে, তার সংখ্যা ধরা হয় – ১০ এর পর ২১ টি শূন্য দিয়ে ! পৃথিবীতে যত ভাইরাস আছে সবগুলোকে পাশাপাশি রাখলে ২০০ মিলিয়ন আলোকবর্ষ সমান লম্বা হবে !
ট্রিলিয়ন ট্রিলিয়ন ভাইরাসকে বিভিন্ন গ্ৰুপে ভাগ করে বিজ্ঞানীরা হিসাব করে দেখেছেন – পৃথিবীতে এক মিলিয়নের বেশি ধরনের ভাইরাস আছে । তার মধ্যে তিন লক্ষের অধিক ভাইরাস মেরুদণ্ডী প্রাণীর শরীরে থাকে ।
পৃথিবীতে মেরুদণ্ডী প্রাণী আছে ষাট হাজার ধরনের । মানুষ তার মধ্যে একটি । মানুষকে আক্রান্ত করতে পারে এ পর্যন্ত ২২০ ধরনের ভাইরাস ।
তার মানে তিনলক্ষ ভাইরাস যা মেরুদণ্ডী প্রাণীদের আক্রান্ত করতে পারে, তার ছোট্ট একটি অংশ, মাত্র ২২০ টি মানুষের শরীরে ঢুকে মানুষকে ভোগাতে পারে । সাম্প্রতিক করোনা ভাইরাস তার সর্বশেষ সংযুক্তি ।
বিজ্ঞানীরা শংকিত যে, সামনে এই রকম আরো মারাত্মক ভাইরাস আসতে পারে, যা পুরো মানব জাতিকেই নিশ্চিহ্ন করে দিতে পারে ।
ভয়ের কিছু নেই । তা থেকে উদ্ধারের কাজ ঠিকই বিজ্ঞানীরা শুরু করে দিয়েছে এই করোনা বেসামাল পরিস্থিতির মধ্যে । আড়ালের সে গল্প আরেকদিন বলবো । আজ কেবল গল্পে গল্পে ভাইরাসের গল্প কথা ।
১৯০১ সালে মানুষের শরীরে সর্বপ্রথম Yellow fever virus আবিষ্কারের পর টেকনোলজির উন্নতির কারণে গড়ে তিন থেকে চারটি করে নতুন ভাইরাস প্রতি বছর আবিষ্কার হয় মানুষের শরীরে ।
বিজ্ঞানীরা এ পর্যন্ত হাজার পাঁচেকের বেশি ভাইরাসরের বিস্তারিত জানে । আমেরিকান ইনস্টিটিউশন NCBI – National Center for Biotechnology Information এর কাছে ৭৫ হাজারের বেশি ভাইরাসের জেনেটিক ডাটা আছে । প্রতি বছর এই সংখ্যা বাড়ছে ।
ভাইরাস ব্যাকটেরিয়ার চেয়ে হাজার গুন্ ছোট হয় । ভাইরাস পরিমাপ করে ন্যানো মাইক্রোনে । ব্যাকটেরিয়া মাপা হয় মিলি মাইক্রোনে ।
এক হাজার ন্যানো মাইক্রোনে এক মিলি মাইক্রন । ভাইরাস ২০ থেকে ৪০০ ন্যানো মাইক্রন হয় সাইজে । সবচেয়ে ছোট ভাইরাস Porcine Circovirus সাইজে ১৭ ন্যানো মাইক্রন হয় ।
সবচেয়ে বড়ো ভাইরাস Megavirus, সাইজে ৩৯০ ন্যানো মাইক্রন ।
এবার আরেক প্রকার ভাইরাসের গল্প ।
ভাইরাস শব্দটি যত না এই জীবনে শুনেছে লোকে, তারচেয়ে আরো বেশি গত চার মাসে শুনেছে আরেকটি শব্দ ।
সেটি হলো করোনা ভাইরাস । মজার হলো যে করোনা ভাইরাস আসার আগেই অনেকদিন ধরে মানুষ আরেকটি শব্দ আরো বেশি এবং অহরহ ব্যবহার করে । সেটি কি !
কম্পিউটার ভাইরাস ।
কিন্তু চিন্তা করে দেখুন তো – কখনো কি মাথায় এসেছে – কম্পিউটার ভাইরাসকে ভাইরাস না বলে ব্যাকটেরিয়া কেন বলে না ? কেন এটিকে কম্পিউটার ভাইরাস বলে ।
ভাইরাসের গল্প বলতে গিয়ে এবার কম্পিউটার ভাইরাসের গল্প ।
১৯৮৪ সালে University of Southern California এর এক PhD স্টুডেন্ট Fred Cohen সর্ব প্রথম Computer Virus শব্দটি একাডেমিক্যালি তার থিসিস পেপারে ব্যবহার করেন ।
থিসিসটি ছিল : “Computer Viruses – Theory and Experiment ।” পরবর্তীতে এক সাক্ষাৎকারে সে বলেছিলো, তার সুপারভাইজর Leonard Adleman তাকে virus শব্দটি ব্যবহার করতে বলেন ।
মজার হলো ভাইরাস শব্দ না ব্যবহার করেই কম্পিউটার ভাইরাসের জনক আমেরিকান মেথমেটিশিয়ান John von Neumann ১৯৪৯ সালে “Theory of self-reproducing automata” নামে একটি আর্টিক্যাল লিখে কম্পিটার ভাইরাস সম্পর্কে প্রথম ধারনা দেন বিশ্বকে ।
কোয়ান্টাম থিয়োরির এই Automata -ই পরবর্তীতে কম্পিউটার ভাইরাস বানাতে পথ দেখায় । Automata মানে হলো যা স্বয়ংক্রিয় ভাবে চলে ।
১৯৮৪ সালের আগে পর্যন্ত কম্পিটার ভাইরাসকে বলা হতো – Self Replicating Program ।
শরীরের ভাইরাস নিজে নিজে বাহিরে কিছু করতে পারে না, শরীরে ঢুকে শরীরের কোষের সিগন্যাল চুরি করে রেপ্লিকেট বা নিজের সংখ্যা বৃদ্ধি করে ।
ঠিক একই ভাবে কম্পিটার ভাইরাস কম্পিটারের দেহে না ঢুকা পর্যন্ত একটি প্রোগ্রাম বা কোড, যার কোনো ব্যবহার নেই, সে কিছুই করতে পারে না ।
কম্পিটারে ঢুকে তার সিস্টেম থেকে চুরি করে নিজেই তার কোড টি রেপ্লিকেট করে অন্য এপ্স কিংবা প্রোগ্রাম গুলোর ভেতর ।
শরীরে ভাইরাস ঢুকলে সে চারটি ধাপে শরীরকে আস্তে আস্তে মারে । Dormant – Propagation – Triggering – Execution ! মজার হলো কম্পিউটার ভাইরাসও একই ভাবে একই ধাপে কাজটি করে ।
কম্পিউটার সাইন্স এর স্টুডেন্টরা এসব জানে ! হয়তো জানে না যে, শরীরের ভাইরাসও একই পথে চলে ।
কাশি দিলে কাশির সাথে বেরিয়ে আসা ড্রপলেটস দিয়ে শরীরের ভাইরাস ছড়ায় । মজার হলো, কম্পিউটার ভাইরাসের কাশি হলো Email, এমনকি মেসেঞ্জারের টেক্সটে পাঠানো কোনো লিংক !
ড্রপলেটের ভেতর শরীরের ভাইরাস থাকে, লিংকের ভেতর কম্পিউটারের ভাইরাস থাকে ।
ভাইরাস যেমন শরীরকে মেরে ফেলতে পারে, কম্পিউটার ভাইরাসও তেমনি কম্পিউটারকে অকোজো করে দিতে পারে !
শরীরের ভাইরাস যেমন একজন থেকে আরেকজন দ্রুত ছড়ায়, কম্পিউটার ভাইরাসও এক কম্পিউটার থেকে আরেক কম্পিউটারে ছড়ায় ইন্টানেটের মাধ্যমে !
শরীরের ভাইরাস ছড়ায় বাতাসে, কম্পিউটারের ভাইরাস ছড়ায় ইন্টারনেটে ।
শরীরের ভাইরাস শরীরে ঢুকে কোনো লক্ষণ উপসর্গ প্রকাশ নাও করতে পারে । যেমন : করোনা ভাইরাসের কারণে কোভিড ১৯ এর লক্ষণ সবার মধ্যে দেখা দেয় না ।
তখন তাদের বলে Asymptomatic ! ঠিক একইভাবে কিছু কিছু কম্পিটার ভাইরাস ঢুকে চুপচাপ বসে থাকে কম্পিউটারের ভিতর ! কোনো লক্ষণ প্রকাশ করে না ।
শরীরের ভেতর ভাইরাস আছে কিনা, সেটার জন্যে ভাইরাস টেস্ট করে । তেমনি, কম্পিউটারের ভেতর ভাইরাস আছে কিনা এন্টিভাইরাস প্রোগ্রাম দিয়ে টেস্ট করা হয় !
শরীরকে আগে থেকে ভাইরাস মুক্ত রাখতে ভ্যাকসিন দেয়া হয় । কম্পিউটারকে ভাইরাস মুক্ত রাখতে আন্টি ভাইরাস সিকিউরিটি প্রোগ্রাম ইন্স্টল্ করা হয় !
এন্টিভাইরাস হলো কম্পিউটারের ভ্যাকসিন ।
যারা শরীরের ভাইরাস কি করে কাজ করে, তা বুঝেন না, তারা এই কম্পিউটার ভাইরাস কম্পিউটারের ভেতর ঠিক যেভাবে কাজ করে, তা বুঝে নিলে পুরো ব্যাপারটাই পরিষ্কার হয়ে যাবে ।
কম্পিউটারকে ভাইরাস থেকে রক্ষা করতে যা যা করেন, ঠিক শরীরকে ভাইরাস থেকে মুক্ত রাখতে সে কাজগুলো করলেই সাম্প্রতিক করোনা ভাইরাস থেকে মুক্ত থাকতে পারবেন ।
এবার আরেক ধরনের ভাইরাসের গল্প । মিডিয়া ভাইরাস ।
আজকাল আমরা আরেকটি শব্দ অহরহ শুনি । ভাইরাল ! Viral !
কিছু ভিডিও বা ছবি বা ঘটনা দ্রুত ছড়িয়ে পড়লে তাকে আমরা বলছি ভাইরাল !
কিন্তু কেনই বা ব্যাকটেরিয়াল কিংবা ফাংগাল না বলে ভাইরাল বলছি !
শরীরের জীবাণু ভাইরাস, কম্পিউটারের জীবাণু কম্পিউটার ভাইরাস এবং মিডিয়ার জীবাণু হলো মিডিয়া ভাইরাস । আর প্রসেসটিকে বলে ভাইরাল, তার কন্টেন্টেন্টকে বলে ভাইরাল কন্টেন্টস !
এটিও শুরু হওয়ায় ইতিহাস আছে । ঠিক শরীরের ভাইরাসের মতোই তার প্রসেজ ! একটি ঘটনা, একটি ছবি, একটি দৃশ্য, একটি কথা, একটি গান, একটি ভিডিও, একটি মানুষ, এসব তার কন্টেন্টস !
একবার প্রসেস টা শুরু হলে কম্পিউটার অটোমেটের মতো ভাইরাল. কন্টেন্ট টি একজন থেকে আরেকজনে ছড়ায় ।
১৯৬৪ সালে বিখ্যাত মিডিয়া ফিলোসোফার Marshall McLuhan তার ততোধিক বিখ্যাত একটি বই “Understanding Media” তে মিডিয়ার এমন স্বয়ংক্রিয় ঘটনা ছড়ানোর প্রক্রিয়াকে নাম দিয়েছিলেন – “virulent nature” !
বইটিকে মিডিয়ার বাইবেল বলা হয় ! এখনো মিডিয়া স্টুডেন্টদের বইটি পড়ানো হয় । যাক সে কথা, সেখান থেকেই ভাইরাল কথাটির শুরু । কোনো ঘটনা ভাইরাসের মতো দ্রুত ছড়ালে লোকে তাকে বলে – ভাইরাল !
মানুষ এখন তিনটা জিনিসে বাঁচে ! শরীর, যন্ত্র, মিডিয়া ! শরীর তার অস্তিত্ব, যন্ত্র বা কম্পিউটার তার অপারেটর, মিডিয়া তার কন্টেন্টস ।
তিনটাতেই ভাইরাস আক্রান্ত । জীবন এখন ভাইরাসময় ।
এই হলো ভাইরাসের গল্প ।
Dr. Opurbo Chowdhury
London, England
সূত্র :
1. BMC – Virology Journal
2. PeerJ Journal – History for Virus Discovery
3. ASM – Journal of Virology
4. Global Journal of Computer Science and Technology – MIT
5. Semantic Scholar
6. Global Media Journal – The Global Network of Communication Scholar